বুধবার রাত্রি দুটো থেকে আড়াইটের মধ্যে নিজের বাড়িতেই গুলিবিদ্ধ হন সইফ আলি খান। রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। অস্ত্রোপচারের পর এখন ভাল আছেন পতৌদি নবাব।
বৃহস্পতিবার দিনভর চিরুণি তল্লাশির পর শুক্রবার পুলিশের জালে ধরা পড়ে আক্রমণকারী। চলছে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ। মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে অই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে, গ্রেফতার নয়।
২০ জন পুলিশের একটি দল তদন্তের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। সৎগুরু বিল্ডিংয়ের সিসিটিভি ক্যামেরায় যে সন্দেহভাজন ধরা পড়েছে তার সঙ্গে পুলিশের কাছে থাকা দুষ্কৃতিদের চেহারার মিল রয়েছে কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বান্দ্রা রেলওয়ে স্টেশনে তল্লাশির সময়েই পুলিশ ওই ব্যক্তির খোঁজ পায়। সেই সময় ইতস্ততভাবে সেখানে ঘুরছিল বলে জানা গিয়েছিল সে। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান, অনুপ্রবেশকারী পতৌদি প্যালেসে কোনও গৃহকর্মীর সঙ্গে পূর্বপরিচিত। সম্ভবত সেই কারণেই লবির সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা না পড়েই সইফিনার বাড়িতে অনায়াসে প্রবেশ করতে পারে।