হিন্দু ধর্মীয় গ্রন্থে দইয়ের বৈশিষ্ট্য বিশদভাবে ব্যাখ্যায়িত হয়েছে। দইয়ের সাথে যে কোন খাবার খেলে তা সহজে হজম হয়। দই থেকে তৈরি সামগ্রী খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়। কিন্তু দই খাওয়ার কিছু নিয়মও শাস্ত্রে বলা হয়েছে।
চিনি শরীরে শক্তি জোগাতে কাজ করে। তাই দই ও চিনি একসাথে খেলে এর উপকারিতা দ্বিগুণ হয়ে যায়। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সকালে দই খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
বিশ্বাস করা হয় যে দই খেয়ে বাড়ি থেকে বেরোনো শুভ। আয়ুর্বেদ অনুসারে, দই তার প্রকৃতিগত কারণে শ্লেষ্যা বৃদ্ধিকারী হিসাবে পরিচিত। গরমে চিনি মিশিয়ে দই খেলে শরীর ঠান্ডা হয়, মন সংযোগ বাড়ে।
জ্যোতিষশাস্ত্রে দুটি অশুভ গ্রহের বর্ণনা রয়েছে। রাহু ও কেতু। এই দুই পাপ গ্রহের কারণে জীবনে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। যখন এই দুটি গ্রহই কুণ্ডলীতে অশুভ অবস্থায় থাকে, তখন সেই ব্যক্তিকে প্রতিকার হিসাবে দই খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।