বৃহস্পতিবার আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টে। দুপুর ১টা নাগাদ বিরতির জন্য শুনানি বন্ধ হয়। দুপুর ২টো থেকে ফের শুরু হয়েছে শুনানি।
শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মতো সিবিআই সুপ্রিম কোর্টে তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দেয়। অন্যদিকে আরজি করে ভাঙচুরের ঘটনায় রিপোর্ট জমা দেয় রাজ্যও। খুন এবং ধর্ষণের ঘটনায় ‘টাইমলাইন’ নিয়ে রাজ্যকে একের পর এক প্রশ্নের মুখে পরতে হয়। তাতে রাজ্য জানায়, সব কিছুর ভিডিওগ্রাফি করা হয়েছে।
তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর এফআইআর করতে এত দেরি হয়েছিল কেন তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, “সকাল সাড়ে ৯টায় দেহ উদ্ধার হয়। আর রাত সাড়ে ১১টায় এফআইআর দায়ের হয়। প্রায় ১৪ ঘণ্টা পরে এফআইআর! এটা মানা যাচ্ছে না। কেন অধ্যক্ষ এফআইআর আগেই দায়ের করতে এলেন না? তাঁকে কি কেউ বাধা দিচ্ছিল? কেন তাঁকে বদলি করে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হল? এই সবের কারণ জানতে চায় আদালত।”