সাধারণত বেশি দামের জিনিস ঋণ নিয়ে কিনতেই পছন্দ করেন মানুষ। তবে ঋণের চাপ নিয়ে বেশিদিন চলা বেশ কঠিন। ঠিক সময়ে ঋণ শোধ করতে না পারলে ব্যাঙ্ক থেকে ফোনের পর ফোন। দিনের পর দিন ইএমআই না দিলে বা দীর্ঘ সময় পরও ঋণ না শোধ করলে ব্যাঙ্ক ওই গ্রাহককে ডিফল্টার বলে ঘোষণা করে অর্থাৎ ঋণখেলাপিতে অভিযুক্ত হতে হয় গ্রাহককে।
ডিফল্টার হওয়া থেকে নিজেকে বাঁচাতে কী উপায় আছে, তা জেনে রাখা দরকার। পরিস্থিতির চাপে অনেক সময়েই ঋণ শোধ করা কঠিন হয়ে পড়ে। তখন কী করবেন?
ধরে নেওয়া যাক, কেউ ১০ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছেন, শোধ করতে না পারলে অন্তত ৫ লক্ষ টাকা শোধ করতে হবে। বাকি টাকা শোধ করার জন্য আরও বেশি সময় দেওয়া হবে। ঋণের বোঝাও কমানো হবে। একে লোন রিস্ট্রাকচারিং বলা হয়। এর জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কে যোগাযোগ করতে হয়।
ডিফল্টার হলে পরবর্তীতে অনেক সমস্যা হতে পারে। তার থেকে ঋণ শোধ করার সময় বাড়িয়ে নেওয়া অনেক বেশি বুদ্ধিমানের কাজ।