বর্তমান সময় খাবারের অনিয়মে কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা প্রায় অনেকেই ভোগেন। কিন্তু এই সমস্যা কোনও ওষুধ ছাড়াই ঠিক করা সম্ভব। তাই জেনে নিন এই বিষয়ে কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

এই বিষয়ে ডাক্তার মিলটন বিশ্বাস জানাচ্ছেন, অনেকেরই পাইলস এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে। অর্থাৎ যাদের মলত্যাগ নিয়মিত হয় না তাঁদের জন্য ইসবগুলের ভুসি খাওয়া অত্যন্ত উপকারী।

ইসবগুলের ভুসিতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণ, কাজেই অনেক রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, পাইলসের ইনফ্লামেশন কমায়। কমায় পাইলস-এর জ্বালা-যন্ত্রণা

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও কার্যকরী ভূমিকা রয়েছে ইসবগুলের ভুসির। উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ওজন কমানোর পাশাপাশি ক্লোরেক্টাল ক্যানসার রোগীদের জন্যও ভীষণ উপকারী ইসবগুলের ভুসি।

কীভাবে ব্যাবহার করবেন ইসবগুলের ভুসি ? ডাক্তাররা বলছেন ,রাত্রিবেলা খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে ২ টেবিল চামচ ইসবগুল এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। খাওয়ার পর সেই পানীয় পান করতে হবে।

যাঁদের কিডনির সমস্যার কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে জল খাওয়ায় বাঁধা আছে, তাঁরা ইসবগুলের ভুসি খাবেন না। যাঁরা পেট ফোলা বা ফেঁপে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন, তাঁরাও এড়িয়ে চলুন ইসবগুলের ভুসি। কারণ এটি ফাইবারে ভরপুর।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here