প্রায়শই মানুষের জীবনে নানারকম বাধা আসে। জীবনে উত্থান-পতন হওয়া স্বাভাবিক, তবে জীবন যদি প্রতিনিয়ত সমস্যার সম্মুখীন হয় তাহলে আপনিও কোনও বিদগ্ধ জ্যোতিষীর পরামর্শ নিয়ে রত্ন ধারণ করতে পারেন। রত্নশাস্ত্র এবং জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, রত্নের এত শক্তি রয়েছে যে তারা যে কোনও ব্যক্তির জীবনকে ওলটপালট করে দিতে পারে। কিন্তু রত্নধারণ করার আগে বেশ কিছু জিনিস মাথায় রাখা উচিৎ। তাই এইসব রত্ন ধারণ করার আগে একজন বিদগ্ধ জ্যোতিষীকে দেখানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

রত্ন কেনার সময় সাবধানতা অবলম্বন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পাথরের রঙ, আকার, ওজন এবং বিশুদ্ধতা সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনও রত্ন কেনার সময় একটি বিষয়ের দিকে বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে যেন মণিটি কোথাও থেকে ভেঙে না যায়। এছাড়া রত্ন কেনার জন্যও একটি শুভ সময় রয়েছে। তাই মণি কেনার সময় এর শুভ সময় জানা জরুরি।

আপনি যদি আংটি বা লকেটের মধ্যে সেট করে রত্ন ধারণ করতে চান, তাহলে রত্নটি যেন আপনার ত্বককে স্পর্শ করে থাকে তা খুবই আবশ্যক। পাথরটি নিজ নিজ গ্রহের শুভ দিনে, শুভ সময়ে, শুভ নক্ষত্র এবং শুভ সময়ে সম্পূর্ণ আচার-অনুষ্ঠান মেনে পরতে হবে।  যে কোনও রত্ন শুধুমাত্র তার নির্ধারিত আঙুলে পরিধান করা উচিত। এ ছাড়া পাথরটি পরার পর বার বার আঙুল থেকে খুলে ফেলা উচিত নয়। যে কোনও রত্ন পরিধানের আগে এর বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করা খুবই জরুরি। তাই মণি অঙ্গে ধারণ করার আগে এটিকে আপনার বালিশের নিচে ৩ দিন রাখুন। এতে  আপনি যদি খারাপ স্বপ্ন না দেখেন বা আপনার জীবনে খারাপ কিছু না ঘটে, তবে এর অর্থ হল আপনি এই পাথরটি পরতে পারেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here