হিন্দু ধর্মেতিলক লাগানোর প্রচলণ বহু যুগ আগে থেকেই। প্রাচীনকালে রাজারা যুদ্ধ অরতে যাওয়া আগে বর্ম পরিহিত অবস্থায় এলে মহারানী বা মাতৃস্থানীয় নারীরা তিলক কেটে দিয়ে যুদ্ধে জয় পাওয়ার প্রার্থনা করতেন। বর্তমান সময়ে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে কপালে দিয়ে দেওয়া হয় দই চন্দনের ফোঁটা। বিশ্বাস করা হয়, কপালে তিলক লাগালে প্রভূত ফল মেলে। মন ভরে যায় ইতিবাচক চিন্তাভাবনায়। তাই ধ্ররমীয় গুরুত্বের পাশাপাশি রয়েছে এর বৈজ্ঞানিক গুরুত্বও। বিভিন্ন সময় মানুশ হলুদের তিলক প্রায়। এর নেপথ্যে বিশেষ কিছু কারণ রয়েছে।
শাশুড়িমা যদি মেয়ে জামাইকে হলুদের তিলক পরান তবে তাঁএর যাত্রা অত্যন্ত শুভ হয়। সাফল্যে ভরে অঠে দম্পতির জীবন।
বৃহষ্পতির দোষ খণ্ডন করে হলুদের তিলক। যার কুণ্ডলিতে বৃহস্পতি অশুভ থাকে সে যদি প্রতিদিন নিয়ম করে স্নানের পর তিলক লাগায় বৃহস্পতি শুভ ফল দিতে শুরু করে।
হলুদের টিপ পরাও খুব ভাল। এতে আর্থিক দুর্বলতা দূর হয়। ইতিবাচক চিন্তাভাবনা, সুখ স্বাচ্ছন্দ্যে জীবন ভরে ওঠে। সারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়।আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
কোন ও কাজে বেরোনোর আগে হলুদের তিলক লাগালে বাধা বিঘ্ন দূর হয়। কাজে সাফল্যের গতি ত্বরাণ্বিত হয়।