উচ্চ প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় কলকাতা হাই কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হল সুপ্রিম কোর্টে। ১৪ হাজারের বেশি শূন্যপদে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল হাই কোর্ট। নির্দেশ সংরক্ষণ নীতি বিরোধী, এই দাবি তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজীব ব্রহ্ম-সহ কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী। চলতি সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে মামলাটি শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। এর ফলে ১৪ হাজার জনের নিয়োগ নিয়ে আবার তৈরি হল জট।

গত ২৮ অগস্ট বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ কেকেকে রায় দিয়ে জানায়, উচ্চ প্রাথমিকে নতুন করে মেধাতালিকা প্রকাশ করতে হবে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে। তার ভিত্তিতে তারা কাউন্সেলিং করে চাকরিতে নিয়োগ করবে। আদালতের ওই রায়ের ফলে প্রায় ৮ বছর পরে ১৪,০৫২ পদে নিয়োগ শুরু করেছিল এসএসসি। এরই মধ্যে আবার মামলা দায়ের হল। তখন ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছিল, প্যানেল প্রকাশ

২০১৫ সাল থেকে উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়া ঝুলে রয়েছে। হাই কোর্টের নির্দেশে বার বার এই নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে গিয়েছে। ২০২০ সালে নিয়োগ কুঁওপ্রক্রিয়াটি বাতিল করে দিয়েছিল উচ্চ আদালত। তার পর ২০২৩ সালে প্যানেল প্রকাশ করার অনুমতি দিয়েছিল হাই কোর্ট

করা যেতে পারে, তবে কাউকে নিয়োগের সুপারিশ করতে পারবে না এসএসসি। এর পরে মামলাটি যায় নতুন ডিভিশন বেঞ্চে। গত ১৮ জুলাই বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের জানানডিভিশন বেঞ্চে এই সংক্রান্ত শুনানি শেষ হয়েছে। ২৮ অগস্ট রায় ঘোষণা করা হয়।

এসএসসির নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ ছিল, কাউন্সেলিংয়ের সময় সংরক্ষণ নীতি মানা হয়নি।এর পরে মামলাটি যায় নতুন ডিভিশন বেঞ্চে। গত ১৮ জুলাই বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here