তিলোত্তমার বিচারে স্বাধীনতার মধ‌্যরাতে যখন গর্জে উঠেছিল নারী আন্দোলন। শুধু চিকিৎসক মহল নয়, পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে প্রতিবাদে নামেন। ঠিক সেই সময়েই দুষ্কৃতীরা আরজি কর হাসপাতালের ভিতরে ও বাইরেও হামলা চালায়।

হাসপাতাল চত্বরে রাখা একের পর এক বাইকে ভাঙচুর চালানো হয়। ভাঙা হয় পুলিশের একাধিক গাড়ি ও বাইক। পুলিশের বসানো সমস্ত গার্ড রেল ফেলে দেওয়া হয়। গোটা সময় জুড়ে চলে ইটবৃষ্টিও। এর পরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। কিন্তু তাতেও কোনও সুরাহা মেলেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে নামানো হয় র‌্যাফ।

পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়া হয়। আর ঠিক সেই মুহূর্তে পালায় পুলিশও। হামলাকারীদের ছোড়া ইটে মানিকতলা থানার ওসি জখম হন। কিন্তু কারা এরা? ছত্রভঙ্গ করতেই কী এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল? বুধবার রাতে দুষ্কৃতীরা হাসপাতালে ঢুকে ভেঙেচুরে ফেলেন জরুরি বিভাগের সব কিছুই। টিকিট কাউন্টার, এইচসিসিইউ, সিসিইউ, ওষুধের স্টোররুম হামলাকারীদের হাতে চুরমার হয়ে যায়। মেঝেতে ছড়িয়ে পড়ে ওষুধপত্র, ইঞ্জেকশনের ভাঙা ভায়াল।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here