শুক্রবার আরজিকর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চার তলার সেমিনার হল থেকে এক তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়। আর তারপরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা হাসপাতাল। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল এই সরকারি হাসপাতালে। উদ্ধার হওয়া ওই তরুণীর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। এরপর সেই ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে দেখা যায়, তাঁর মুখ, পেট, গলা, ঠোঁট, এমনকি যৌনাঙ্গেও আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। ধর্ষণ এবং খুনের মামলা রুজু করে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই এক জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে মেডিক্যাল কলেজ থেকে বহু সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসকেরা মিছিল ও বিক্ষোভ শুরু করে দিয়েছেন শনিবারে। আজ দুপুরে মিছিল করে মেডিক্যাল কলেজ থেকে আরজি করে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। তবে বিক্ষোভ হলেও হাসপাতালে জরুরি বিভাগ চালু রয়েছে। যদিও স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা হলেও চিকিৎসা পরিষেবায় সমস্যা দেখা দিচ্ছে।