আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের খুনের তদন্ত সিবিআইয়ের হাতে যাওয়ার পর থেকে দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে। ৫০ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়ে গিয়েছে তাঁকে। হাই কোর্ট থেকে আরজি কর মামলা এখন সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। সিবিআই সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বয়ানে একাধিক ক্ষেত্রে অসঙ্গতি রয়েছে। এখনও অনেক ক্ষেত্রে মিসিং লিঙ্ক রয়েছে সন্দীপের বয়ানে।

তবে জানা যাচ্ছে, সিবিআই-এর কাছে সন্দীপ ঘোষ দাবি করেছেন, তিনি কোনও অন্যায় করেননি। এদিকে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে একাধিক বেনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তাঁর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলেন আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি। কিন্তু সন্দীপের দাবি তিনি কোনও অনিয়ম করেননি।

সন্দীপ ঘোষ বলেছেন, “খারাপ খবরটা পাওয়ার পর নিয়ম মেনে যা যা করার সব করেছি। কোনও প্রমাণ লোপাট হয়নি।” তিলোত্তমার পরিবারের দাবি তাঁদের ফোন করে হাসপাতাল থেকে বলা হয়েছিল মেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এই নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। কিন্তু সন্দীপ ঘোষের দাবি, তিলোত্তমার বাড়িতে হাসপাতালে তরফে করা ২টি ফোন কলের বিষয়ে তিনি জানেন না। তিনি কাউকে ফোন করতে বলেননি।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here